জিজ্ঞেস করলাম কোন মিউজিক তান্ডব নৃত্য না অন্য কিছু। এবার প্রিয়া হো হো করে হেসে উঠলো একবার। এ হাসি টা প্রিয়ার দারুণ মিস্টি এক্কেবারে সদ্য বড় হওয়া কিশোরীর মতো। এবার আমার দিকে তাকিয়ে বাম পা তুলে দিলো কোনাকুনি ডান হাঁটুর ওপর দিয়ে প্রায় কোমর পর্যন্ত্য, ভর থাকলো ডান পায়ে। স্বাভাবিক ভাবেই লং স্কার্ট বাম পায়ের হাঁটু থেকে নেমে এলো কোনাকুনি ডান পায়ের নীচের দিকে। নিটোল সোনালী কালচে পায়ে নুপুর,হাঁটু থেকে থাই হয়ে কোমরের মাঝে কাপড় গুছিয়ে ঢুকে গেল।পাতলা ফিন ফিন কাপড়। লাল পেন্টি ভিতরে এবার বুঝতে আরো স্পষ্ট।কল্পনা করতে পারেন একটা ভরাট শ্যামলা রংএর ভরাট নারী আমার থেকে ৪’ দূরে এভাবে দাঁড়িয়েছে,হাত দুটো কনুইয়ের কাছে ভাঁজ করে একটা কব্জীর ওপর আরেকটা কব্জী, দুহাতে চেটো মেলে আঙুলে মুদ্রা। দুহাত ওভাবে সামনে আসায় টলটলে জমকালো হলুদ কমলা টি শার্টের ভেতরের ৩৬” বুক থলথলিয়ে ফুলে বেরিয়ে আসার অবস্থা। আমি হাত বাড়িয়ে মৃদঙ্গ আর বীনার সুর চালালাম আর প্রিয়া শুরু করলো তার নাচ। বুক দুটো যেন ছিটকে বেরোবে। ব্রেসিয়ারের পাতলা ফিতে আর লেস কাপ পারে না ধরে রাখতে সে নধর




















